দারুণ দুর্দান্ত এই পদ্ধতিতে মাত্র, তিনমাসে উচ্চতা বাড়ানো যায় কয়েক ফুট, অবাক লাগলেও সত্যি!











নিজস্ব প্রতিবেদন:সকল বাবা—মা’ই নিজেদের সন্তানদের শারীরিক স্বাস্থ্য এবং সুবিধা নিয়ে সচেতন থাকেন।কিভাবে তাদেরকে সঠিক শিক্ষা দেওয়া যায় এবং মানুষ করে তোলা যায় তা নিয়ে সব সময় চিন্তা থাকে অভিভাবকদের মধ্যে।একজন মানুষ হয়ে ওঠার জন্য সবার প্রথমে শারীরিক স্বাস্থ্য, মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকা অত্যন্ত জরুরী। আমাদের অনেকের শরীরেই নানান ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। অনেকেই অল্প বয়স থেকে খুব বেশি মোটা বা রোগা হয়ে পড়েন; আবার অনেকেই অতিরিক্ত লম্বা বা বেঁটে।





যার জন্য প্রায় সময় অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। অনেক ক্ষেত্রেই চাকরির বিভিন্ন জিনিস থেকে আমাদেরকে বঞ্চিত হতে হয়। যার ফলস্বরুপ বিভিন্ন ধরনের মানসিক অবসাদ ঘিরে ধরে। যদিও প্রত্যেক মানুষ নিজের মতন করেই সুন্দর, কিন্তু তবুও যেকোন সমস্যার সবসময় সমাধান করার চেষ্টা করা উচিত।আজকের এই বিশেষ প্রতিবেদনে আমরা খুব অল্পসময়ের মধ্যে উচ্চতা বাড়ানোর সঠিক উপায় নিয়ে আলোচনা করব।





এই প্রসঙ্গে প্রথমেই বলা যায়,সুষম ডায়েটে সঠিক অনুপাতে প্রোটিন, শর্করা, চর্বি এবং ভিটামিনের মিশ্রণ হওয়া উচিত। কারণ শরীরে উপযুক্ত পুষ্টি না থাকলে তা শারীরিক বৃদ্ধি ঘটাতে বাধা সৃষ্টি করবে। তাই সব সময় উপযুক্ত কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার সঠিক ভাবে খাওয়া উচিত।





দ্বিতীয়ত, শারীরিক বৃদ্ধিতে জিংক সমৃদ্ধ খাবারের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই খাবারের মধ্যে এটির সামঞ্জস্য বজায় রাখা উচিত। তৃতীয়ত যেকোনো শিশুদেরকেই ছোট বয়স থেকে শরীরচর্চা এবং যোগব্যায়াম সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া উচিত। কারণ নিয়মিত এই কাজগুলির সাথে যুক্ত থাকলে খুব সহজেই শারীরিক বৃদ্ধি হয় এবং শারীরিক গঠন মজবুত হয়।





চতুর্থত উচ্চতা বাড়ানোর জন্য আপনারা নিয়মিত হ্যাঙ্গিং পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। এতে শিরদাঁড়া মজবুত হওয়ার পাশাপাশি শারীরিক বৃদ্ধি সঠিকভাবে হয়। তবে এই পদ্ধতিটি ছোট থেকেই আপন করতে হবে। পঞ্চমত, অন্যান্য ওয়র্কআউট বা শরীর চর্চার পাশাপাশি আপনারা স্কিপিং করতে পারেন। কারণ এতে ক্রমাগত লাফানোর কারনে শারীরিক বৃদ্ধি সঠিকভাবে হয়। ষষ্ঠত, আমরা বলতে পারি সাঁতারের কথা।





নিয়মিত সাঁতারে অংশগ্রহণ করলে মেরুদন্ড এবং শরীরের অন্যান্য মাংসপেশি অত্যন্ত মজবুত হয়। সপ্তমত এবং সর্বশেষ উপায় হিসেবে আমরা বলব ঘুমের কথা। যেকোনো মানুষের জীবনে ঘুমের কাজ অত্যন্ত ভালো।সঠিকভাবে ঘুম না হলে নানান ধরনের শারীরিক সমস্যা হয়। শরীরে নানান ধরনের রোগব্যাধি বাসা বাঁধতে শুরু করে। তাই অবশ্যই আমাদের পরিমাণমতো সময় কাজের পর ঘুমানো উচিত। এতে শারীরিক সুস্থতা বজায় থাকবে এবং সঠিকভাবে উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে।









