আবর্জনা স্তূপ থেকে কুড়িয়ে পাওয়া মেয়েটি তার সবজি বিক্রেতা বাবাকে এত বড় প্রতিদান দিল!











নিজস্ব প্রতিবেদন:পৃথিবীতে সকল মানুষের জীবন সমান হয় না।অনেকেই যেমন ছোটবেলা থেকেই সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মায়; ঠিক তেমনভাবেই আবার অনেককে ছোট থেকেই ল-ড়া-ই চালিয়ে যেতে হয়।আজকের এই বিশেষ প্রতিবেদনে আমরা এমনই এক ব্যক্তিকে নিয়ে আলোচনা করব যিনি পালিতা কন্যার থেকে এত বড় প্রতিদান পেয়েছিলেন যা নিঃসন্দেহে স্মরণীয়। সবসময় যে নিজের সন্তান দায়িত্ববান হয় তা নয়,কিছুসময় শিক্ষা এবং মানবিকতা মানুষকে দায়িত্ববান করে তুলতে সাহায্য করে। প্রসঙ্গত আসামের সবজি বিক্রেতা নিখিল ঠিক এমনই একটি ঘটনার সম্মুখীন হয়েছেন।





পেশায় সবজি বিক্রেতা এই ব্যাক্তি একদিন সবজি বিক্রি করতে গিয়ে রাস্তার ধারে আবর্জনা থেকে কিছু শব্দ শুনতে পান। এরপর সন্দেহ হলে সেখানে ছুটে গিয়ে একটি শিশু কন্যাকে সেখানে পড়ে থাকতে দেখেন।গরীব হলেও তার মধ্যে মানবিকতা থাকায় ওই শিশুকে নিজের কাছে নিয়ে এসে মানুষ করতে থাকেন তিনি। সেই সময় অতটা আইনের ব্যাপার ছিল না।এবং তিনি ছিলেন অবিবাহিত তাই ওই সন্তানটিকে মানুষ করতে কোন রকম সমস্যা হয়নি সবজি বিক্রেতা নিখিলের।





ছোট থেকে এই শিশু কন্যার সমস্ত ইচ্ছে এবং আশা আদর দিয়ে পূরণ করে এসেছেন নিখিল।শুধুমাত্র তাই নয় পালিতা এই কন্যাকে যথেষ্ট পড়াশোনা শিখিয়েছেন তিনি। এই পালিতা কন্যার নাম তিনি রেখেছিলেন মিথিলা। ছোট থেকেই এই শিশুটি ছিল অত্যন্ত মেধাবী। পরবর্তীতে পড়াশোনায় অগ্রগতি পর আইপিএস অফিসারের পদে কর্মরত হয় মিথিলা।





তারপর এক ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকারে সে নিজের বাবার পরিচয় জানিয়েছিল।কিভাবে সবজি বিক্রেতা পালিতা বাবা তাকে ছোট থেকে সমস্ত রকম ভালোবাসা দিয়ে মানুষ করে তুলেছেন তা বর্ণনা করেছিলেন মিথিলা। এবং তিনিও যে তার পালিতা বাবাকে প্রতিদান দিয়েছেন তা নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য









