কানে হেডফোন, স্পিডে আসছে ট্রেন, না দেখে লাইনের মধ্যেই বসে রয়েছেন যুবক, ঘ-টলো বি-প’ত্তি, ভাইরাল ভিডিও!











নিজস্ব প্রতিবেদন:সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই জ্ঞান লাভ করতে পারি। অনেকের মধ্যে আজকাল সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে আসক্তি দেখা দিচ্ছে।এমনকি সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ এতোটাই ঢুকে পড়েছেন যে খাওয়া—দাওয়ার সময় পর্যন্ত ভুলে যাচ্ছেন। শুধুমাত্র তাই নয় টিকটকের মতন বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনগুলি আজকাল রাজত্ব করছে মানুষের মনে।





এইসব জায়গায় ভিডিও বানিয়ে কিভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করা যায় সেই চিন্তা সবসময় যেকোন মানুষের মনে ঘুরছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় আজকাল সেলিব্রিটি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সবাই পরিচিতি লাভ করতে চায়। কারুর ক্ষেত্রে এই ব্যাপারটি সম্ভব হয় আবার কারো ক্ষেত্রে হয়তো সম্ভব হয়ে ওঠেনা।





যেমন ঠিক বছর কয়েক আগে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন রানাঘাটের রানু মন্ডল। রানাঘাট স্টেশনে একজন ভিখারিনীর জীবনযাপন করতেন তিনি। কিন্তু তার গানের গলা ছিল দুর্দান্ত। তার গানের গলা শুনেই অনেকে তাকে পয়সা বা খাবার দিতেন।একবার এই গানের গলা অতিন্দ্র চক্রবর্তী নামে এক ইঞ্জিনিয়ার যুবকের কানে আসে। ওই যুবক রানুর গানের ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেন।তারপর থেকেই এটি নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়ে ওঠে এতটাই যে বলিউডে গান গাওয়ার সুযোগ পান রানু মন্ডল।





সম্প্রতি নেট মাধ্যমে ঠিক এই ধরনের একটি ভিডিও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এই ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি যুবক রেললাইনে বসে কারুর সাথে কথা বলছিলেন। আচমকাই রেললাইনের সেখানে ট্রেন আসতে শুরু করে দেয়।কিন্তু ট্রেন আসতে দেখার পরেও ওই যুবক সেখান থেকে উঠে যাননি। বেশ মনোযোগ সহকারেই কথা বলতে থাকেন তিনি।





এরপর যখন ট্রেন তার থেকে মাত্র কয়েক হাত দূরে রয়েছে, ঠিক সেইসময় যুবকটি উঠে দাঁড়িয়ে হাত দেখিয়ে ট্রেনটিকে থামিয়ে দেয়। ভিডিওটি দেখে অবাক হয়ে গিয়েছেন সকলেই। কারণ এভাবে কখনোই ট্রেনকে থামানো সম্ভব নয়। এবং এখানে কোন শুটিং চলছিল না যে এইসব কাজে ট্রেনকে ব্যবহার করা হবে। তাই ভিডিওটি নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন উঠেছে যে এটি এডিট করা ভিডিও কিনা! যদিও আপাতদৃষ্টিতে দেখে কিছু বোঝা যাচ্ছে না। ভাইরাল এই ভিডিওটি দেখে দর্শকরা অত্যন্ত আশ্চর্য বোধ করছেন। চাইলে এই ভিডিওটি আপনারাও দেখে আসতে পারেন।এবং ভিডিওটি সম্বন্ধে একটি মতামত জানাতে অবশ্যই ভুলবেন না।









