







নিজস্ব প্রতিবেদন:-2021 এর বিধানসভা ভোটের আগে মানুষের স্বাস্থ্যের দিকে নজর রেখেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় এবং রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরে তৎপরতা তে জারি করা হয়েছিল স্বাস্থ্য সাথী কার্ড ।এবং এই স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর মাধ্যমে প্রতিটি মানুষকে 5 লক্ষ টাকা করে সাহায্য করা হচ্ছিল যা সম্পূর্ণ চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে ।কিন্তু এমন অনেক ঘটনা রয়েছে যেখানে দেখা গেছে যে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকার পরও মানুষকে হয়রানির শিকার হতে হয়েছে। পরবর্তীতে সেই সমস্ত মানুষরা কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিলেন।




স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকার পরও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কেন তাদেরকে ঘোরাচ্ছে সে ব্যাপারে যে সমস্ত মামলা করা হয়েছিল তার সংখ্যা নেহাত কম নয়। গত দেড়মাসে সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় 10 টি। এমতাবস্থায় দাঁড়িয়ে খুব শিগগিরই সাতটি কেসের শুনানি দেবে কমিশন আগামী 3 রা নভেম্বর পাশাপাশি এই কমিশনের চেয়ারম্যান অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর বক্তব্য স্পষ্ট ভাবে তুলে ধরেছেন এমনকি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে জন্য নতুনভাবে নির্দেশিকা জারি করেছে।




রাজ্যের কমিশনের চেয়ারম্যান হলেন অসীম বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন তিনি এহেন অভিযোগের ভিত্তিতে জানান, “ইতিমধ্যেই জানা গেছে শহরের ৩ থেকে ৪ টি হাসপাতাল এখনো সম্পূর্ণভাবে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের সুবিধা চালু করেনি। এক্ষেত্রে আমরা ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলেছি। তারা শীঘ্রই ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে কমিশনকে।




তিনি আরো বলেন যে,” স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পটি মানুষের জীবনের সাথে জড়িয়ে আছে। প্রতিটি মানুষের ভালোর জন্যই এই প্রকল্প। কাজেই আমি চাইবো হাসপাতালগুলো এই প্রকল্পের আওতায় কে কতটা ভালো পরিষেবা মানুষ কে দিতে পারছে সেটার দিকেই নজর দেওয়া উচিত।”




পাশাপাশি সমস্ত সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতাল গুলিকে কমিশন নির্দেশ দিয়েছে যে যাতে কোনরকম ভাবে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকার পরও রোগীকে না ফেরানো হয়। যদি কোনো ক্ষেত্রে কোনো রকম অসুবিধা সম্মুখীন হয় তাহলে সরাসরি স্বাস্থ্য দপ্তর সাথে যোগাযোগ করার নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।











